পোস্টগুলি

2011 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

"ইডা আর নতুন কি। যার ডারলিং নাই, হে ডারলিং ভাড়া নেয়।" সোনার বাংলায় কি হচ্ছে এসব???

ছবি
ভাড়ায় প্রেম চলছে রাজধানীতে। ক্যাটরিনা, মল্লিকা, বিপাশারা অপেক্ষায় থাকে ভাড়াটে প্রেমিকদের জন্য। ঘণ্টা চুক্তিতে চলে তাদের প্রেম। ৫০ টাকায় গল্প করা, ১০০ টাকায় হাত ধরা ও চুমুতে ২০০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। টাকার পরিমাণ বাড়লে মিলবে অন্তরঙ্গ হওয়ার সুযোগও।

অসাধারন একটা ভালবাসার গল্প

আমরা মাঝেমাঝেই কিছু গল্প পড়ে মুগ্ধ হই আর নিজের জীবনের দিকে তাকিয়ে হতাশ হয়ে বলি, ইশশ, জীবনটা যদি এমন হোত।তেমনই একটা মধুর গল্প। দুজন নরনারীর মাঝে ভালবাসা কতটা কিউট আর চমৎকার হয় তারই একটা উদাহরন এই গল্পটা।গল্পটা নেয়া হয়েছে একটি ফেসবুক পেজ থেকে। মেয়ের দৃষ্টিতেঃ ১ম দিনঃএক ইডিয়ট কে দেখলাম প্রথম বেঞ্চ এ ঘুমাচ্ছে ২য় দিনঃ ইডিয়ট টাকে দেখলাম স্যার পানিশমেন্ট দিছে ৩য় দিনঃ সে একটা ছেলের সাথে মারামারি করছিল!! উহ ইডিয়ট!! ৪র্থ দিনঃ ওকে দেখছি না!! কোথায় গেল!!

আসুন একজন সত্যিকারের নায়ককে দেখি

ছবি
একজন মানুষ যিনি প্রায় ২ মিলিয়ন বাচ্চার জীবন বাঁচাতে সাহায্য করেছিলেন।। জেমস হ্যারিসন, একজন অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক যার রক্তে এমন একটি অ্যান্টিবডি ছিলো যা অ্যানিমিয়া(যেই রোগে শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণ লোহিত রক্ত কনিকা তৈরি করতে পারে না) নামক রোগ থেকে মানুষকে বাঁচাতে পারতো।। এই অ্যান্টিবডি ছোট বাচ্চাদের রেসাস ডিজিজ(এই রোগে বাচ্চার রক্ত মায়ের রক্ত থেকে ভিন্ন হয়।। যেমন, মা যদি রেসাস নেগেটিভ গ্রুপের রক্তের অধিকারী হয়, তবে বাচ্চার রক্তের গ্রুপ হয় রেসাস পসিটিভ।। ফলশ্রুতিতে, মা গর্ভবতী থাকা অবস্থায় মায়ের শরীরের অ্যান্টিবডি বাচ্চার রক্তে হামলা চালায়।।) এই রকম বাচ্চারা সাধারণত মারা যায়।। মারা যাওয়ার অন্যতম প্রধান একটি কারন হলো, ব্রেইন ড্যামেজ।।

কিছু কমন কৌতুক (হাল্কার উপর পাতলা ১৮+)

ছবি
(১) এক তরুণী মেয়ে আর এক বুড়ো দাদু গিয়েছে ওজন মাপতে। প্রথমে মেয়েটা ওজন মাপাবার যন্ত্রে উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বেরিয়ে এল, ওজন ৬০কেজি। এবার মেয়েটা নামলো, কাধ থেকে ব্যাগটা নামাল, আবার যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৯কেজি। আবার মেয়েটা নামলো, জ্যাকেটটাকে খুলল, যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৮কেজি। আবার মেয়েটা নামলো, জুটাটাকে খুলল, যন্ত্রের উপরে উঠলো, কয়েন শেষ। এতক্ষণ ধরে বুড়ো দাদু সবকিছু দেখছিল। এবার সে কেশে বলল, "খুকী, চালিয়ে যাও। কয়েন লাগলে আমি দেব। "

বয়স কমিয়ে শেষ পর্যন্ত আমাদের ফায়দা কি???

ছবি
আমাদের ব্যাচের অনেক ছেলেপেলের ফেসবুকে জন্মতারিখ দেয়া দেখলাম ১৯৯০ সালে। আমি স্কুলে ভর্তি হয়েছিলাম ১৯৯৩ সালে এবং আমার মনে হয় আমাদের ব্যাচের অধিকাংশ ছেলে-পেলেরই এই সময়ে শিক্ষাজীবন শুরু।তার মানে কি যারা দাবী করে ১৯৯০ সালে তাদের জন্ম তারা তিন বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই স্কুলে ভর্তি হয়েছে??? তার আগে দেখে নেই স্কুলে যাওয়ার মিনিমাম রিকোয়ারমেন্টগুলা । এক।এখন যদিও স্কুলগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা হয় না এবং শুনতে পাই ইদানিং স্কুলে ভর্তি নিয়ে যথেষ্ট দুর্নীতি হচ্ছে, তবে সেটা আমার আলোচ্য বিষয় নয়। আমাদের সময়ে(আমি বলছি ১৯৯৩-৯৪ সালের কথা) স্কুলগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা হত এবং মিনিমাম লেখাপড়া না করলে যেমনঃ অ-আ, ক-খ,A-Z, ১-১০০ ইত্যাদি আগে থেকেই না শিখলে কারো পক্ষে ভাল কোন স্কুলে সুযোগ পাওয়া সম্ভব ছিল না(এটা চট্টগ্রাম শহরের বাস্তবতা এবং আমার মনে হয় উন্নত শহরগুলোর চিত্রও একই ছিল।) অর্থাৎ একটা ছেলে ঘর থেকেই মিনিমাম পড়ালেখা শিখে ভর্তি যুদ্ধে নামতে বাধ্য হচ্ছে।নাহলে ভবিষ্যত ঢেকে যাচ্ছে অন্ধকারে। আমারতো মনে হয় না দুই আড়াই বছর বয়সে কারো ব্রেন পড়ালেখা করার মত ডেভেলপ করে।অনেকেরতো ম

Mentally Punctured…!

অফিসার: আপনার নাম? চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার অফিসার: ঠিক ভাবে বলুন চাকুরী প্রার্থী: মোতালেব প্রধান স্যার অফিসার: পিতার নাম? চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার অফিসার: এর মানে কি? চাকুরী প্রার্থী: মোতাওয়াল্লী প্রধান স্যার অফিসার: বাসা কোথায় চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার

নম্বর ওয়ান টাইগার খান , একটি করুন প্রেমের গল্প ও আমাদের touchable untouched tiger

টাইগার মানে কি? টাইগার মানে বাঘ। আমাদের জাতীয় পশু । ক্রিকেটে আমাদের পরিচয় আমরা টাইগার। হিসেব মতে সিংহ অর্থাৎ শ্রীলংকা ছাড়া আর কারো কাছে আমাদের পরাজিত হওয়ার কথা না, যদিও সম্প্রতি ডিম্বাবুয়ের কাছে একটুর জন্য ধবল ধোলাইয়ের লজ্জা থেকে আমরা রক্ষা পেয়েছি। টাইগারদের দিনকাল আজকাল খারাপই যাচ্ছে। তাই ডিম্বাবুয়ে নামক পচা শামুকে পা কাটার পর চাআআকিব আল হাছান আর আমাদের ট্যামি টাইগার লিডারের পদ হারিয়েছে। শুনতে পাচ্ছি আচ্রাপুল নামক আরেক পথ হারানো টাইগারকে ব্যাঘ্র জাতির ন্যাতা করা হবে, কারন তিনি ছাড়া আর কেউ এই মুহূর্তে টাইগার লিডার হতে রাজি নন। টাইগারদের আজ বড়ই দুর্দিন। আপচুস। 

এক ব্যাঘ্রকুমারের প্রেমময় প্রেমের গল্প, একটি বনমোরগ ও গণটাইগারের বন্ধু

ছবি
একদা এক বনে দেখা হল এক বাঘের সনে। বনের মাঝে রাজার সাজে বসেছিল সে একাকী।

একটি ফেসবুকীয় প্রেম কাহিনী ও কিছু ছ্যাকা খাওয়ার গল্প

Facebook এ friendship হল নাম তার ফারজানা Request পেয়ে আমি আনন্দে আটখানা ঝাক্কাস চেহারাটা, টানা টানা চোখ Message তো পাঠালামই, সেই সাথে Poke এই করে কেটে গেল দিন দশ-বারো একদিন ফারজানা Onlineএ এলো “Hi” দিয়ে করলাম chat start ফারজানা মেয়েটা Damn Smart

ও খোদা বাচাও আমারে। লেডিস ছাঁকিব খানের পর বাংলা সিনেমায় নতুন বুয়েটিয়ানের আগমন

ছবি
আশা করি ব্লগার ভাইরা কেউ আমাদের বুয়েটিয়ান ছাঁকিব খান ভাইয়ের সেই ঐতিহাসিক মুভির কথা ভুলে যান নাই। ল্যাম্প পোস্টের আলোয় তার পড়ালেখা কিংবা তার মহত্বের কথা {দুইটা পোলারে পড়ায় মাগার কোন টাকা নেয় না, হাজী মুহাম্মদ মুহসীনের আব্বা লাগেন কিনা তিনি}। আহা বড়ই মোহনীয় দৃশ্য ছিল সেগুলা। তবে সেরা দৃশ্য ছিল মুভির শেষ দিকে অপু বিশ্বাস আর লেডিস খানের সেই ঐতিহাসিক দৃশ্য আর অপু বিশ্বাসের সেই কালজয়ী ডায়লগ "তুমি ওকে করেছ পাগল আর আমাকে করেছ . . . "।

নুডুলস-পিয়াজ-রসুন এবং ভালবাসার গল্প

খাব খাব নুডুলস খাব নুডুলস খেতে snoopy যাব। তার আগে যাব পাহাড়ে সঙ্গে নিব কাহারে? সঙ্গে নিব পিয়াজ-রসুন দেখবে সে তার তাহারে। আমরা থাক দূরে বসে দেখে বলব, আহারে।

ভালোবাসার অনুকাব্য

তোমায় আমি ভালোবাসি ভালোবাসি ক্রিকেট আমার জীবনে তুমিই শুধু বিশ্বকাপের টিকেট। ********* তুমি আমায় বললে সেদিন দেখবে খেলা মাঠে গিয়ে তাইতো আমি টিকেট কিনি নাওয়া খাওয়া ভুলে গিয়ে।

ভাদা আর দাদাদের গদাম দিনঃ এইটাও একটা ভাদা

ছবি
এক যে ছিল দাদা সে ছিল এক ভাদা সামুতে ব্লগিং করতে এসে খেয়ে গেল োদা। বাংলা নাকি ক্ষ্যাতের ভাষা ইংরেজীতে শেখার নাই। এই ধরণের দালালী এই জনমে দেখি নাই।

যে রামছাগলে বুয়েট আর ঢাবি নিয়ে পোস্ট দিছে এই পোস্টটা তার জন্য

এক যে ছিল আবাল সিকান্দার তার নাম। আবালীয় আর চুল্কানী পোস্ট দেয়াই ছিল তার কাম। এবার দিয়েছে নতুন পোস্ট কোনটি সেরা? বুয়েট না ঢাবি? সেরা বের করতে গিয়ে খেয়ে গেল সে খাবি।

ছাগু এবং নাস্তিক বলদাগো লাইগা অবশ্য পাঠ্য কবিতা

আমাদের ছোট নদী চলে বাকে বাকে ব্লগে কিছু নাস্তিক আর ছাগু থাকে। পার হয়ে যায় গরু, পার হয় গাড়ী ছাগু আর নাস্তিক করে মারামারি। চিকচিক করে বালি, কোথা নেই কাদা নাস্তিক আর ছাগু- দুটোই বেকুব হাদা।

আমার পরাণ পাখিগুলো ঝগড়া করে

বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই, ভীষণ খিদে পেয়েছে চুলায় চাপাও কড়াই। তুমি থাক মহাসুখে আরাম কর ঘরে। আমি কত কষ্ট পাই সারাদিন অফিস করে।

নাস্তিকগো লাইগা কিছু অনুকাব্য

ছবি
একটু আগে নাস্তিক বিষয়ক একটা কবিতা দিয়েছিলাম।চোরের মত মাইনাস দিয়া পলাইতেছে।তাহাগো লাইগা আরও কিছু অনুকাব্য। ফেসবুক আইডি : জানো কি ভাইডি ভাগিনা খুলিয়া দেয় নাস্তিকের ফেসবুক আইডি  ****** নাস্তিকেরা লিখিতে চায় চরম করিতে চায় ব্লগ গরম বারবার তাহারা ধরা খায় তবু নাই তাগো লজ্জা শরম।

সত্যের জয়

নাস্তিকগুলো মুর্খ ভারী বাড়ছে তাদের তেল তাদের কথার জবাব দিতে হচ্ছি জেনারেল। তবু আমার ভাইগুলো সব আছে আমারই পাশে, হই জেনারেল, খাই ব্যান তবু তাতে কি যায় আসে?

সব ইগনোর

একদিন আমার একাউন্ট খুলে দেখি অনেক রিকোয়েস্ট আছে ঝুলে। সবগুলোই ছেলে, একটা শুধু মেয়ে মনটা আনন্দে উঠল নেচে গেয়ে। অচেনা মেয়েরাও আমায় করতে চায় এড আমার খোমাখানি may be not so bad(!) accept চেপে তার wall এ লিখলাম মিস্টি কথা এভাবেই আমাদের বন্ধুত্ব পাতা।

রম্য গল্পঃ টিভি অথবা একজন নোয়াখাইল্যার গল্প

ছবি
আবুল মিয়া গ্রাম থেকে শহরে নতুন এসেছেন।জীবনে এই প্রথম শহরে আসা,গা থেকে এখনও মাটির গন্ধ মুছে যায়নি।যা দেখছেন তাতেই অবাক হয়ে যাচ্ছেন। ভাবছেন, আহা কি সৌন্দয।হাতে কিছু কাচা টাকা আছে।তাই সবকিছুই কিনে ফেলতে ইচ্ছে করছে। কিন্তু না।আবুল সবকিছু কিনবে না।কারন সে ভাল করেই জানে চকচক করলেই সোনা হয় না।যা কিছু সুন্দর তা-ই যে আবুলের কাজে লাগবে এমন কোন কথা নেই।তাছাড়া এগুলো তো আর আবুলের টাকা নয়।তার ভাইজানের টাকা।ইচ্ছেমত খরচ করা যাবে না।ভাইজানকে হিসাব দিতে হবে। ওহহো... আবুলের বড় ভাই কাবুল মিয়ার কথাতো আপনাদের বলতে ভুলেই গেছি।কাবুল মিয়া আবুলের বছর পাচেকের বড়।নকল করে কোনরকমে এস এস সি পাস করেই পাড়ি জমিয়েছে দুবাই।মাসে মাসে টাকা পাঠিয়েছে যা দিয়ে সংসার চলেছে।এখনও তার আয়েই ঘর চলছে।

চট্টগ্রাম!চট্টগ্রাম!!চট্টগ্রাম!!!আসুন চট্টগ্রামের ভাষা শিখি ( সকল চিটাইংগা এবং নন-চিটাইংগার জন্য একটি অবশ্য পাঠ্য পোস্ট) ;););)

ছবি
চট্টগ্রামের মানুষদের বিরুদ্ধে একটা বড় অভিযোগ দুজন চিটাগুনিয়ান একসাথে হলেই আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলা শুরু করে, আশেপাশে আর খেয়াল থাকেনা। চট্টগ্রামের ভাষাটাও এমন চট্টগ্রামের লোক ছাড়া বাকিদের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। আরে বাকিরা বুঝবে কি - আমি নিজে জন্মসূত্রে চিটাগুনিয়ান হওয়া সত্বেও শহরে বড় হওয়ার কারণে অনেকের অনেক কথা বুঝি না। তো আমার যে সকল ভাই আমাদের ভাষা বুঝেননা তাদের জন্যই আমার এই চট্টগ্রামের ভাষা শিক্ষা কোর্সঃ

আমি একখান নোট লিখতাম চাই

ফেসবুকেতে চলছে এখন নতুন একটা ট্রেন্ড নোট লিখে তুমি ট্যাগ করে দাও তোমার যত ফ্রেন্ড। বিষয়ের কোন বালাই নেই, নেই তার আগামাথা তুমি শুধু লিখে যাবে তোমারি মনের কথা। সাহিত্যমান নাইবা থাকুক, কিবা যায় তাতে আসে পাত্তা তুমি দিয়ো নাকো যদি লোকে নোট পড়ে হাসে। পচাতে যদি চাও কাউকে লিখে ফেলো তুমি নোট ফ্রেন্ডগুলোকে ট্যাগ করে দাও সেই নোটে ঝটপট।

অভাগার এক দিন (একটি মিষ্টি প্রেমের কবিতা)

ঘুম থেকে জাগিয়া জলদি হাগিয়া অফিসে গেলাম ভাগিয়া। রাস্তায় পড়ে জ্যামে পথ চলা যায় থেমে টেনশনে উঠি ঘেমে। তবু হয়ে যায় লেট বন্ধ হয় গেট লজ্জায় মাথা হেট।

রম্য গল্পঃ তথ্যমন্ত্রীর ঘড়ি

বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রির স্ত্রী একবার স্বর্গ ভ্রমণের সুযোগ পেলেন।যথাসময়ে তিনি স্বগ পৌছুলেন।দেখলেন পুরো স্বগ জুড়ে শুধুই ঘড়ি আর ঘড়ি।কিন্তু একেক ঘড়িতে একেক সময়।অনেক চিন্তা ভাবনা করেও তিনি এর কারন বের করতে পারলেন না। তিনি এক দেবতার কাছে জানতে চাইলেন,"আচ্ছা পুরো স্বগ জুড়ে শুধুই ঘড়ি আর ঘড়ি কেন?আর একেক ঘড়িতে একেক সময়। সময় দেখার জন্য তো একটা ঘড়িই যথেস্ট।বাকি ঘড়িগুলোর কাজ কি?" দেবতা মুচকি হেসে বল্লেন,"এই ঘড়িগুলো পৃথিবীর একেক দেশের তথ্যমন্ত্রির জন্য বরাদ্দ।যিনি যত বেশি মিথ্যা কথা বলেন তার ঘড়ির সময় তত এগিয়ে যায়।প্রতিটি মিথ্যা কথার জন্য সময় ১৫ মিনিট এগিয়ে যায়। " "হুমম" মাথা নাড়লেন তথ্যমন্ত্রির স্ত্রী।"আমি কি একবার ঘড়িগুলো দেখতে পারি?"