পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ও খোদা বাচাও আমারে। লেডিস ছাঁকিব খানের পর বাংলা সিনেমায় নতুন বুয়েটিয়ানের আগমন

ছবি
আশা করি ব্লগার ভাইরা কেউ আমাদের বুয়েটিয়ান ছাঁকিব খান ভাইয়ের সেই ঐতিহাসিক মুভির কথা ভুলে যান নাই। ল্যাম্প পোস্টের আলোয় তার পড়ালেখা কিংবা তার মহত্বের কথা {দুইটা পোলারে পড়ায় মাগার কোন টাকা নেয় না, হাজী মুহাম্মদ মুহসীনের আব্বা লাগেন কিনা তিনি}। আহা বড়ই মোহনীয় দৃশ্য ছিল সেগুলা। তবে সেরা দৃশ্য ছিল মুভির শেষ দিকে অপু বিশ্বাস আর লেডিস খানের সেই ঐতিহাসিক দৃশ্য আর অপু বিশ্বাসের সেই কালজয়ী ডায়লগ "তুমি ওকে করেছ পাগল আর আমাকে করেছ . . . "।

নুডুলস-পিয়াজ-রসুন এবং ভালবাসার গল্প

খাব খাব নুডুলস খাব নুডুলস খেতে snoopy যাব। তার আগে যাব পাহাড়ে সঙ্গে নিব কাহারে? সঙ্গে নিব পিয়াজ-রসুন দেখবে সে তার তাহারে। আমরা থাক দূরে বসে দেখে বলব, আহারে।

ভালোবাসার অনুকাব্য

তোমায় আমি ভালোবাসি ভালোবাসি ক্রিকেট আমার জীবনে তুমিই শুধু বিশ্বকাপের টিকেট। ********* তুমি আমায় বললে সেদিন দেখবে খেলা মাঠে গিয়ে তাইতো আমি টিকেট কিনি নাওয়া খাওয়া ভুলে গিয়ে।

ভাদা আর দাদাদের গদাম দিনঃ এইটাও একটা ভাদা

ছবি
এক যে ছিল দাদা সে ছিল এক ভাদা সামুতে ব্লগিং করতে এসে খেয়ে গেল োদা। বাংলা নাকি ক্ষ্যাতের ভাষা ইংরেজীতে শেখার নাই। এই ধরণের দালালী এই জনমে দেখি নাই।

যে রামছাগলে বুয়েট আর ঢাবি নিয়ে পোস্ট দিছে এই পোস্টটা তার জন্য

এক যে ছিল আবাল সিকান্দার তার নাম। আবালীয় আর চুল্কানী পোস্ট দেয়াই ছিল তার কাম। এবার দিয়েছে নতুন পোস্ট কোনটি সেরা? বুয়েট না ঢাবি? সেরা বের করতে গিয়ে খেয়ে গেল সে খাবি।

ছাগু এবং নাস্তিক বলদাগো লাইগা অবশ্য পাঠ্য কবিতা

আমাদের ছোট নদী চলে বাকে বাকে ব্লগে কিছু নাস্তিক আর ছাগু থাকে। পার হয়ে যায় গরু, পার হয় গাড়ী ছাগু আর নাস্তিক করে মারামারি। চিকচিক করে বালি, কোথা নেই কাদা নাস্তিক আর ছাগু- দুটোই বেকুব হাদা।

আমার পরাণ পাখিগুলো ঝগড়া করে

বাবুই পাখিরে ডাকি বলিছে চড়াই, ভীষণ খিদে পেয়েছে চুলায় চাপাও কড়াই। তুমি থাক মহাসুখে আরাম কর ঘরে। আমি কত কষ্ট পাই সারাদিন অফিস করে।

নাস্তিকগো লাইগা কিছু অনুকাব্য

ছবি
একটু আগে নাস্তিক বিষয়ক একটা কবিতা দিয়েছিলাম।চোরের মত মাইনাস দিয়া পলাইতেছে।তাহাগো লাইগা আরও কিছু অনুকাব্য। ফেসবুক আইডি : জানো কি ভাইডি ভাগিনা খুলিয়া দেয় নাস্তিকের ফেসবুক আইডি  ****** নাস্তিকেরা লিখিতে চায় চরম করিতে চায় ব্লগ গরম বারবার তাহারা ধরা খায় তবু নাই তাগো লজ্জা শরম।

সত্যের জয়

নাস্তিকগুলো মুর্খ ভারী বাড়ছে তাদের তেল তাদের কথার জবাব দিতে হচ্ছি জেনারেল। তবু আমার ভাইগুলো সব আছে আমারই পাশে, হই জেনারেল, খাই ব্যান তবু তাতে কি যায় আসে?

সব ইগনোর

একদিন আমার একাউন্ট খুলে দেখি অনেক রিকোয়েস্ট আছে ঝুলে। সবগুলোই ছেলে, একটা শুধু মেয়ে মনটা আনন্দে উঠল নেচে গেয়ে। অচেনা মেয়েরাও আমায় করতে চায় এড আমার খোমাখানি may be not so bad(!) accept চেপে তার wall এ লিখলাম মিস্টি কথা এভাবেই আমাদের বন্ধুত্ব পাতা।

রম্য গল্পঃ টিভি অথবা একজন নোয়াখাইল্যার গল্প

ছবি
আবুল মিয়া গ্রাম থেকে শহরে নতুন এসেছেন।জীবনে এই প্রথম শহরে আসা,গা থেকে এখনও মাটির গন্ধ মুছে যায়নি।যা দেখছেন তাতেই অবাক হয়ে যাচ্ছেন। ভাবছেন, আহা কি সৌন্দয।হাতে কিছু কাচা টাকা আছে।তাই সবকিছুই কিনে ফেলতে ইচ্ছে করছে। কিন্তু না।আবুল সবকিছু কিনবে না।কারন সে ভাল করেই জানে চকচক করলেই সোনা হয় না।যা কিছু সুন্দর তা-ই যে আবুলের কাজে লাগবে এমন কোন কথা নেই।তাছাড়া এগুলো তো আর আবুলের টাকা নয়।তার ভাইজানের টাকা।ইচ্ছেমত খরচ করা যাবে না।ভাইজানকে হিসাব দিতে হবে। ওহহো... আবুলের বড় ভাই কাবুল মিয়ার কথাতো আপনাদের বলতে ভুলেই গেছি।কাবুল মিয়া আবুলের বছর পাচেকের বড়।নকল করে কোনরকমে এস এস সি পাস করেই পাড়ি জমিয়েছে দুবাই।মাসে মাসে টাকা পাঠিয়েছে যা দিয়ে সংসার চলেছে।এখনও তার আয়েই ঘর চলছে।