পোস্টগুলি

রম্য গল্পঃ আবুল হোসেনের ঘড়ি

ছবি
তো আবার বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রীর স্ত্রীর গল্প।বারবার তথ্যমন্ত্রীর স্ত্রী বলতে ভাল লাগে না, একটা সুইটেবল নাম দরকার। যেহেতু একসময় আবুল হোসেন বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী ছিলেন। সুতরাং ধরে নেই তার স্ত্রীর নাম মিসেস আবুল। তো মিসেস আবুল স্বর্গে গেছেন, সব ঘুরে ফিরে দেখছেন আর যেখানেই যান, দেখতে পান খালি শয়ে শয়ে ঘড়ি। কি কাজ এসব ঘড়ির? একেবারেই সিম্পল। এসব ঘড়ি বরাদ্দ সব পলিটিসিয়ানের নামে। তারা যখনি একটা মিথ্যা বলেন, সাথে সাথে ঘড়ির সময় ১৫ মিনিট এগিয়ে যায়।বহুকাল ধরে এভাবেই চলে আসছে। তো মিসেস আবুল একদিন ঘুমিয়ে ছিলেন।হঠাৎ সকালবেলা প্রচন্ড শব্দে তার ঘুম ভেঙ্গে গেল।বেচারীতো ভয় পেয়ে গেলেন।ভাবলেন স্বর্গেও আবার জঙ্গী হামলা হল নাকি? বেচারী গলা ছেড়ে কাদতে লাগলেন, ওরে, কে কোথায় আছিস??? আমাকে স্বর্গ নামক এই নরক থেকে উদ্ধার কর।

রম্য গল্পঃ হাসিনা-খালেদা-এরশাদের স্বর্গযাত্রা

ছবি
// এক // ধরা যাক, ইন্ডিয়ান চ্যানেলগুলোর মত বাংলাদেশেও কমেডি ট্যালেন্ট হান্ট শো চালু হয়ে গেছে। এমনই একটা শো তে বিশেষ গেস্ট হিসেবে এসেছেন চার রাজনীতিবিদ- শেখ হাসিনা, খালেদা জিয়া, এরশাদ এবং নিজামী। তারা চারজন পাশাপাশি বসেছেন। অনুষ্ঠান শুরু হল। ... একজন প্রতিযোগী এসে একটা জোক্স বলল। জোক্সটা এরকম..... " পুলিশের ইমারজেন্সি বিভাগে একজন মহিলা কল করলেন। দায়িত্বরত পুলিশ ফোন রিসিভ করে সমস্যা জানতে চাইলেন- মহিলা: আমি আমার বেডরুম থেকে বলছি। আমি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। যে কোন মুহূর্তে আমি খুন হতে পারি। পুলিশ : কে আপনাকে খুন করবে? মহিলা: আমার বাসার বাইরে দাড়ান লোকটি আমাকে খুন করতে পারে। পুলিশ : এ মুহুর্তে আপনি কি বাসাই সম্পূর্ন একা ?নাকি পরিবারের অন্য কোন লোক আছে?

রম্য গল্পঃ সাহারা খাতুনের ঘড়ি

তো বেশ কিছুদিন হয়েছে বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রীর স্ত্রী স্বর্গ ভ্রমনে গেছেন।দেখেছেন স্বর্গ জুড়ে শুধুই ঘড়ি আর ঘড়ি।এই ঘড়িগুলো পৃথিবীর একেক দেশের তথ্যমন্ত্রির জন্য বরাদ্দ।যিনি যত বেশি মিথ্যা কথা বলেন তার ঘড়ির সময় তত এগিয়ে যায়।প্রতিটি মিথ্যা কথার জন্য সময় ১৫ মিনিট এগিয়ে যায়। আর তার স্বামী প্রতিনিয়ত মিথ্যা কথা বলেন, ফলে তার ঘড়ির কাটা ঘুরতে থাকে ফ্যানের মতই দ্রুত।  এই ঘটনা জানার পর তার মন একটু খারাপ হল।তাই তিনি এক দেবতাকে প্রশ্ন করলেন, ‘আচ্ছা, খালি কি তথ্যমন্ত্রীদের জন্যই ঘড়ি বরাদ্দ? বাকিদের জন্য ঘড়ি বরাদ্দ নেই?’ দেবতা জবাব দিলেন, ‘থাকবে না কেন? অবশ্যই আছে।তবে সেগুলো অন্য দেবতাদের জন্য।জিউসের এখানে খালি তথ্যমন্ত্রীদের ঘড়িই আছে।’ ‘আচ্ছা বাকি মন্ত্রীদের ঘড়িতেও কি সময় এগিয়ে যায়?’ ‘জানি না।’

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বিশেষ গুগল ডুডলের জন্য তরুণদের প্রচারণা।

ছবি
আমরা বাংলাদেশী! আমাদের আছে গৌরবময় অনেক ইতিহাস! যেখানে আছে আমাদের সকল বিজয় গাঁথা। আর অন্যান্য দেশের মত আমার বিজয়ও এসেছে অনেক লড়াই করার পর। একটি বিষয়: অন্যরা যেভাবে তাদের দেশ রক্ষায় লড়াই করে স্বাধীনতা অর্জন করেছেন। আমরাও কিন্তু তাই করেছি। কিন্তু, তার পরেও বলবো.. আমাদের স্বাধীনতার ইতিহাস অন্যদরে থেকে আলাদা। কেন জানেন? আমরা শুধু দেশ স্বাধীন করতে লড়াই করি নাই। আমরা আমাদের মায়ের ভাষার "বাংলা"- কে পরাশক্তির হাত থেকে মুক্ত করতে লড়াই করেছি। এই মুক্তি অর্জন করতে আমাদের ত্যাগ করতে হয়েছে অনেক সময়, অনেক শ্রম ত্যাগ, রক্ত, সম্মান। সেগুলো কারোরিই অজানা নয়। জানি না আমাদের এই সাফল্য গাঁথা ইতিহাস কতটি দেশের মানুষ জানি। সবাই জানুক বা কয়েকজন, গুগল ডুডল লক্ষ আমাদের এই ইতিহাসকে পৃথিবীর সবার সামনে তুলে ধরার। জানি আমাদের এই তুলে ধরার পথটি সহজ নয়। অনেক নিয়ম শৃঙ্খলা মেপে আমাদের লক্ষে তীর ছুড়তে হবে।এই লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে কিছু বাংলাদেশী তরুণ।

"ইডা আর নতুন কি। যার ডারলিং নাই, হে ডারলিং ভাড়া নেয়।" সোনার বাংলায় কি হচ্ছে এসব???

ছবি
ভাড়ায় প্রেম চলছে রাজধানীতে। ক্যাটরিনা, মল্লিকা, বিপাশারা অপেক্ষায় থাকে ভাড়াটে প্রেমিকদের জন্য। ঘণ্টা চুক্তিতে চলে তাদের প্রেম। ৫০ টাকায় গল্প করা, ১০০ টাকায় হাত ধরা ও চুমুতে ২০০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। টাকার পরিমাণ বাড়লে মিলবে অন্তরঙ্গ হওয়ার সুযোগও।

অসাধারন একটা ভালবাসার গল্প

আমরা মাঝেমাঝেই কিছু গল্প পড়ে মুগ্ধ হই আর নিজের জীবনের দিকে তাকিয়ে হতাশ হয়ে বলি, ইশশ, জীবনটা যদি এমন হোত।তেমনই একটা মধুর গল্প। দুজন নরনারীর মাঝে ভালবাসা কতটা কিউট আর চমৎকার হয় তারই একটা উদাহরন এই গল্পটা।গল্পটা নেয়া হয়েছে একটি ফেসবুক পেজ থেকে। মেয়ের দৃষ্টিতেঃ ১ম দিনঃএক ইডিয়ট কে দেখলাম প্রথম বেঞ্চ এ ঘুমাচ্ছে ২য় দিনঃ ইডিয়ট টাকে দেখলাম স্যার পানিশমেন্ট দিছে ৩য় দিনঃ সে একটা ছেলের সাথে মারামারি করছিল!! উহ ইডিয়ট!! ৪র্থ দিনঃ ওকে দেখছি না!! কোথায় গেল!!

আসুন একজন সত্যিকারের নায়ককে দেখি

ছবি
একজন মানুষ যিনি প্রায় ২ মিলিয়ন বাচ্চার জীবন বাঁচাতে সাহায্য করেছিলেন।। জেমস হ্যারিসন, একজন অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক যার রক্তে এমন একটি অ্যান্টিবডি ছিলো যা অ্যানিমিয়া(যেই রোগে শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণ লোহিত রক্ত কনিকা তৈরি করতে পারে না) নামক রোগ থেকে মানুষকে বাঁচাতে পারতো।। এই অ্যান্টিবডি ছোট বাচ্চাদের রেসাস ডিজিজ(এই রোগে বাচ্চার রক্ত মায়ের রক্ত থেকে ভিন্ন হয়।। যেমন, মা যদি রেসাস নেগেটিভ গ্রুপের রক্তের অধিকারী হয়, তবে বাচ্চার রক্তের গ্রুপ হয় রেসাস পসিটিভ।। ফলশ্রুতিতে, মা গর্ভবতী থাকা অবস্থায় মায়ের শরীরের অ্যান্টিবডি বাচ্চার রক্তে হামলা চালায়।।) এই রকম বাচ্চারা সাধারণত মারা যায়।। মারা যাওয়ার অন্যতম প্রধান একটি কারন হলো, ব্রেইন ড্যামেজ।।

কিছু কমন কৌতুক (হাল্কার উপর পাতলা ১৮+)

ছবি
(১) এক তরুণী মেয়ে আর এক বুড়ো দাদু গিয়েছে ওজন মাপতে। প্রথমে মেয়েটা ওজন মাপাবার যন্ত্রে উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বেরিয়ে এল, ওজন ৬০কেজি। এবার মেয়েটা নামলো, কাধ থেকে ব্যাগটা নামাল, আবার যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৯কেজি। আবার মেয়েটা নামলো, জ্যাকেটটাকে খুলল, যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৮কেজি। আবার মেয়েটা নামলো, জুটাটাকে খুলল, যন্ত্রের উপরে উঠলো, কয়েন শেষ। এতক্ষণ ধরে বুড়ো দাদু সবকিছু দেখছিল। এবার সে কেশে বলল, "খুকী, চালিয়ে যাও। কয়েন লাগলে আমি দেব। "

বয়স কমিয়ে শেষ পর্যন্ত আমাদের ফায়দা কি???

ছবি
আমাদের ব্যাচের অনেক ছেলেপেলের ফেসবুকে জন্মতারিখ দেয়া দেখলাম ১৯৯০ সালে। আমি স্কুলে ভর্তি হয়েছিলাম ১৯৯৩ সালে এবং আমার মনে হয় আমাদের ব্যাচের অধিকাংশ ছেলে-পেলেরই এই সময়ে শিক্ষাজীবন শুরু।তার মানে কি যারা দাবী করে ১৯৯০ সালে তাদের জন্ম তারা তিন বছর পূর্ণ হওয়ার আগেই স্কুলে ভর্তি হয়েছে??? তার আগে দেখে নেই স্কুলে যাওয়ার মিনিমাম রিকোয়ারমেন্টগুলা । এক।এখন যদিও স্কুলগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা হয় না এবং শুনতে পাই ইদানিং স্কুলে ভর্তি নিয়ে যথেষ্ট দুর্নীতি হচ্ছে, তবে সেটা আমার আলোচ্য বিষয় নয়। আমাদের সময়ে(আমি বলছি ১৯৯৩-৯৪ সালের কথা) স্কুলগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা হত এবং মিনিমাম লেখাপড়া না করলে যেমনঃ অ-আ, ক-খ,A-Z, ১-১০০ ইত্যাদি আগে থেকেই না শিখলে কারো পক্ষে ভাল কোন স্কুলে সুযোগ পাওয়া সম্ভব ছিল না(এটা চট্টগ্রাম শহরের বাস্তবতা এবং আমার মনে হয় উন্নত শহরগুলোর চিত্রও একই ছিল।) অর্থাৎ একটা ছেলে ঘর থেকেই মিনিমাম পড়ালেখা শিখে ভর্তি যুদ্ধে নামতে বাধ্য হচ্ছে।নাহলে ভবিষ্যত ঢেকে যাচ্ছে অন্ধকারে। আমারতো মনে হয় না দুই আড়াই বছর বয়সে কারো ব্রেন পড়ালেখা করার মত ডেভেলপ করে।অনেকেরতো ম

Mentally Punctured…!

অফিসার: আপনার নাম? চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার অফিসার: ঠিক ভাবে বলুন চাকুরী প্রার্থী: মোতালেব প্রধান স্যার অফিসার: পিতার নাম? চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার অফিসার: এর মানে কি? চাকুরী প্রার্থী: মোতাওয়াল্লী প্রধান স্যার অফিসার: বাসা কোথায় চাকুরী প্রার্থী: এম.পি. স্যার