কিছু কমন কৌতুক (হাল্কার উপর পাতলা ১৮+)
(১)
(২)
প্রেমিক প্রেমিকাকে বলছে,
প্রেমিকঃ আমি না তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না।
প্রেমিকাঃ কেন?
প্রেমিকঃ আমার বাসার সবাই আমার এ বিয়ের বিপক্ষে।
প্রেমিকাঃ তোমাদের বাসার কে কে আমাদের বিয়েতে মত দিচ্ছে না?
প্রেমিকঃ আমার বউ আর বাচ্চা।
(৩)
(৪)
(৫)
তালাকের প্রধান কারণ কি ?
উত্তরঃ বিয়ে।
(৬)
-আমাকে ডেকেছেন?
-হ্যাঁ, আপনি মার্ক টোয়েন?
-জ্বি।
-আপনার প্রতিষ্ঠান এমনিতেও চলবে না।
-কেন?
শিক্ষক-উদহারণ দিয়ে, আমি টেবিল ছুয়েছি টেবিল মাটি ছুয়েছে তার মানে আমি মাটি ছুয়েছি।
শিক্ষক এক ছাত্রকে দেখিয়ে বললো আমার মত একটা উদহারণ দাও।
ছাত্র--আমি আপনাকে ভালবাসি, আপনি আপনার মেয়ে কে ভালবাসেন, অতএব আমি আপনার মেয়ে কে ভালবাসি!
(৮)
মা দুইভাইকে একটা আম দুভাগ করে দিল। দেওয়ার সাথে সাথে ছোট ভাই বড় টুকরাটা নিয়ে নিল। তা দেখে তার বড় ভাই তাকে বলল।
বড় ভাইঃ তুই এমন! তুই জানিস আমাকে যদি কেউ দুই টুকরা আমের ভেতর থেকে একটা নিতে বলতো তাহলে আমি কোনটাকে নিতাম?
ছোট ভাইঃ কোনটা?
বড় ভাইঃ ছোটটা....
ছোট ভাইঃ এখনওতো সেটাই পেলে… …
(৯)
(১০)
আমার যত কৌতুকঃ
আরও কিছু কমন কৌতুক
তথ্যমন্ত্রির ঘড়ি
এবং কিছু কমন কৌতুক ( কঠিনভাবে ১৮+)
এক তরুণী মেয়ে আর এক বুড়ো দাদু গিয়েছে ওজন মাপতে। প্রথমে মেয়েটা ওজন
মাপাবার যন্ত্রে উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বেরিয়ে এল, ওজন
৬০কেজি।
এবার মেয়েটা নামলো, কাধ থেকে ব্যাগটা নামাল, আবার যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৯কেজি।
আবার মেয়েটা নামলো, জ্যাকেটটাকে খুলল, যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৮কেজি।
আবার মেয়েটা নামলো, জুটাটাকে খুলল, যন্ত্রের উপরে উঠলো, কয়েন শেষ।
এতক্ষণ ধরে বুড়ো দাদু সবকিছু দেখছিল। এবার সে কেশে বলল, "খুকী, চালিয়ে যাও। কয়েন লাগলে আমি দেব।
"
এবার মেয়েটা নামলো, কাধ থেকে ব্যাগটা নামাল, আবার যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৯কেজি।
আবার মেয়েটা নামলো, জ্যাকেটটাকে খুলল, যন্ত্রের উপর উঠলো, যন্ত্রের ভিতরে কয়েন ফেলল, টিকেট বের হয়ে এল, ওজন ৫৮কেজি।
আবার মেয়েটা নামলো, জুটাটাকে খুলল, যন্ত্রের উপরে উঠলো, কয়েন শেষ।
এতক্ষণ ধরে বুড়ো দাদু সবকিছু দেখছিল। এবার সে কেশে বলল, "খুকী, চালিয়ে যাও। কয়েন লাগলে আমি দেব।
(২)
প্রেমিক প্রেমিকাকে বলছে,
প্রেমিকঃ আমি না তোমাকে বিয়ে করতে পারবো না।
প্রেমিকাঃ কেন?
প্রেমিকঃ আমার বাসার সবাই আমার এ বিয়ের বিপক্ষে।
প্রেমিকাঃ তোমাদের বাসার কে কে আমাদের বিয়েতে মত দিচ্ছে না?
প্রেমিকঃ আমার বউ আর বাচ্চা।
(৩)
এক পার্টিতে এক মহিলা আর পুরুষ তুমুল তর্ক করছিলেন। কোন বিষয়েই তারা একমত হতে পারছিলেন না।
এক সময় মহিলা বললেন, আচ্ছা আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না?
পুরুষ উত্তর দিলেন, অবশ্যই পারি। ধরুন কোন এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে আপনি কোন এক রাজবাড়িতে আশ্রয় নিলেন। যেখানে এক ঘরের এক বিছানায় রাজকুমারী শুয়ে আছে আর অন্য বিছানায় তার পুরুষ পাহারাদার। আপনি কার সাথে শোবেন?
উত্তর এল, অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে।
পুরুষটি বললেন, আমিও।
এক সময় মহিলা বললেন, আচ্ছা আমরা কি কোন বিষয়েই একমত হতে পারি না?
পুরুষ উত্তর দিলেন, অবশ্যই পারি। ধরুন কোন এক ঝড়-বৃষ্টির রাতে আপনি কোন এক রাজবাড়িতে আশ্রয় নিলেন। যেখানে এক ঘরের এক বিছানায় রাজকুমারী শুয়ে আছে আর অন্য বিছানায় তার পুরুষ পাহারাদার। আপনি কার সাথে শোবেন?
উত্তর এল, অবশ্যই রাজকুমারীর সাথে।
পুরুষটি বললেন, আমিও।
(৪)
এক সদ্য বিবাহিত তরুণ এক ডাক্তারের সাথে কথা বলছে-
তরুণঃ প্রথমবার আমি এত ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম যে একটু থেমে রেস্ট নিলাম। দ্বিতীয় দফায় মনে হচ্ছিল আমার বুক ফেটে যাবে। আর তৃতীয় দফায় মনে হল আমার হার্ট এটাক হয়ে যাবে…।
ডাক্তারঃ আপনার স্ত্রী…???
তরুণঃ এখানে স্ত্রীর প্রসঙ্গ আসছে কেন? আমি থাকি চার তলায়। চার তলায় উঠার কথা বলছি।
তরুণঃ প্রথমবার আমি এত ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলাম যে একটু থেমে রেস্ট নিলাম। দ্বিতীয় দফায় মনে হচ্ছিল আমার বুক ফেটে যাবে। আর তৃতীয় দফায় মনে হল আমার হার্ট এটাক হয়ে যাবে…।
ডাক্তারঃ আপনার স্ত্রী…???
তরুণঃ এখানে স্ত্রীর প্রসঙ্গ আসছে কেন? আমি থাকি চার তলায়। চার তলায় উঠার কথা বলছি।
(৫)
তালাকের প্রধান কারণ কি ?
উত্তরঃ বিয়ে।
(৬)
মার্ক টোয়েন তখন তরুন। জীবনে প্রথম একটা প্রতিষ্ঠানে চাকরিতে ঢুকলেন।
চাকরি চলছে। ছয় মাস হয়ে গেল। কিন্তু প্রতিষ্ঠানে প্রধান মার্ক টোয়েনের
উপর খুবই বিরক্ত। কারণ মার্ক টোয়েন নাকি খুবই অলস টাইপের। কাজে কর্মে কোন
মনযোগ নেই। একদিন তিনি মার্ক টোয়েনতে ডেকে পাঠালেন।
-আমাকে ডেকেছেন?
-হ্যাঁ, আপনি মার্ক টোয়েন?
-জ্বি।
- আপনাকে আমার প্রতিষ্ঠানে আর রাখতে চাই না। আপনি কাল থেকে আর আসবেন না।
আপনার যা পাওনা আছে তা ক্যাশিয়ারের কাছ থেকে নিয়ে বিদায় হোন।
-কি আমার অপরাধ?
-আপনি অসম্ভব আলসে। আপনার মত আলসেদের নিয়ে আমার প্রতিষ্ঠান চলবে না।-আপনার প্রতিষ্ঠান এমনিতেও চলবে না।
-কেন?
-কারণ আমি যে আলসে এটা আমি যেদিন কাজে যোগ দিয়েছি সেদিন থেকেই জানি। আর
আপনার বুঝতে লাগল ছয় মাস। কাজেই আপনার প্রতিষ্ঠান চলবে কিভাবে?
(৭)
যুক্তিবিদ্যার ক্লাসে শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে কথা চলছেঃ-শিক্ষক-উদহারণ দিয়ে, আমি টেবিল ছুয়েছি টেবিল মাটি ছুয়েছে তার মানে আমি মাটি ছুয়েছি।
শিক্ষক এক ছাত্রকে দেখিয়ে বললো আমার মত একটা উদহারণ দাও।
ছাত্র--আমি আপনাকে ভালবাসি, আপনি আপনার মেয়ে কে ভালবাসেন, অতএব আমি আপনার মেয়ে কে ভালবাসি!
(৮)
মা দুইভাইকে একটা আম দুভাগ করে দিল। দেওয়ার সাথে সাথে ছোট ভাই বড় টুকরাটা নিয়ে নিল। তা দেখে তার বড় ভাই তাকে বলল।
বড় ভাইঃ তুই এমন! তুই জানিস আমাকে যদি কেউ দুই টুকরা আমের ভেতর থেকে একটা নিতে বলতো তাহলে আমি কোনটাকে নিতাম?
ছোট ভাইঃ কোনটা?
বড় ভাইঃ ছোটটা....
ছোট ভাইঃ এখনওতো সেটাই পেলে… …
(৯)
একবার স্বর্গের দেবতারা আর নরকের শয়তানেরা মিলে ক্রিকেট খেলবে বলে ঠিক
করল। স্বর্গের দেবতারা খেলায় জিত নিয়ে খুবই আত্মবিশ্বাসী, কারণ সব ভালো
ভালো ক্রিকেটাররা স্বর্গে তাদের সঙ্গেই আছেন। কিন্তু শয়তানদের এই নিয়ে
খুব বেশি চিন্তিত দেখা গেল না। তাদের নিশ্চিন্ত ভাবভঙ্গি দেখে এক দেবতা এক
শয়তানকে ডেকে বলল, কী ব্যাপার, ভালো ভালো ব্যাটসম্যান তো সব আমাদের এখানে,
কিন্তু তোমাদেরকে বিশেষ চিন্তিত মনে হচ্ছে না! শয়তান সঙ্গে সঙ্গে দাঁত
বের করে শয়তানি হাসি দিয়ে বলল, তোমাদের যতই ব্যাটসম্যান থাকুক,
আম্পায়ারগুলো তো সব আমাদের এখানে!
(১০)
একদিন নাসিরুদ্দিন হোজ্জা নদীর তীরে বসে ছিলেন। ঠিক সেই সময় ১০ জন অন্ধ
লোক তাঁর কাছে এসে অনুরোধ করল তাদের নৌকায় করে ওপারে নিয়ে যেতে। হোজ্জা
কাজটা করে দিতে রাজি হলেন ১০টি সোনারমুদ্রার বিনিময়ে। হোজ্জা অন্ধ ১০ জনকে
নৌকায় তুলে নিলেন। নৌকাটা ছিল বেশ ছোট। একজন অন্ধ ভারসাম্য হারিয়ে নদীতে
পড়ে গেল।
অন্য অন্ধরা জিজ্ঞেস করল হোজ্জাকে, কী ঘটেছে?
জবাবে হোজ্জা বললেন, "তোমাদের ১টি সোনারমুদ্রা বেঁচে গেল।
অন্য অন্ধরা জিজ্ঞেস করল হোজ্জাকে, কী ঘটেছে?
জবাবে হোজ্জা বললেন, "তোমাদের ১টি সোনারমুদ্রা বেঁচে গেল।
আমার যত কৌতুকঃ
আরও কিছু কমন কৌতুক
তথ্যমন্ত্রির ঘড়ি
এবং কিছু কমন কৌতুক ( কঠিনভাবে ১৮+)
-------------------------------------------------------------------------------
একটি আমি তুমি আমরা প্রোডাশন। কপি পেস্ট মারলে কিন্তু খবর করে দিব।
কেউ কমেন্ট দেয় না কেন???
উত্তরমুছুন